# | শিরোনাম | স্থান | কিভাবে যাওয়া যায় | যোগাযোগ |
---|---|---|---|---|
১ | উপজেলা প্রশাসন শিশু পার্ক, সুনামগঞ্জ সদর, সুনামগঞ্জ |
সুনামগঞ্জ জেলার সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার উপজেলা পরিষদের পিছনের দিকে নদীর তীরবর্তী স্থানে |
সুনামগঞ্জ শহরের পুরতান বাসস্টেশন হইতে রিক্সা অথবা সিএনজি যোগে ৩/৪ মিনিটের রাস্তা। এটি সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের পিছনে সুরমা নদীর তীরবর্তী স্থানে অবস্থিত। |
মোঃ আলমগীর হোসেন মোবা-০১৭০০৫৮১৮২৮ |
২ | উপজেলা মাল্টিপারপাস সেন্টার, বিশ্বম্ভরপুর |
মাল্টিপারপাস সেন্টার, বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা সদরে অবস্থিত। এটি বিশ্বম্ভরপুর থানার কাছাকাছি এবং উপজেলা পরিষদের খুব কাছেই অবস্থিত |
দেশের যে কোন প্রান্থ হতে বাসযোগে সুনামগঞ্জ শহরে এসে নামতে হবে। পরবর্তীতৈ সুনামগঞ্জ শহর হতে সিএনজি, মোটরসাইকেল বা প্রাইভেট গাড়ী করে উপজেলা প্রশাসন, মাল্টিপারপাস সেন্টারে যাওয়া যায় |
|
৩ | গৌরারং জমিদার বাড়ী |
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার অন্তর্গত গৌরারং ইউনিয়ন এর গৌরারং গ্রামে। |
সুনামগঞ্জ সদর হতে ওয়েজখালী হয়ে নৌকাযোগে টুকের বাজার থেকে রিক্সা, মোটরসাইকেল, সিএনজি, ইজিবাইক ইত্যাদি যোগে যাওয়া যায়। |
0 |
৪ | ছাতক সিমেন্ট ফ্যাক্টরী |
সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার ছাতক বাজারের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। |
ঢাকা হতে সরাসরি বাস যোগে ছাতকে আসলেই ছাতক সিমেন্ট ফ্যাক্টরী পাওয়া যাবে। |
|
৫ | টাঙ্গুয়ার হাওর |
|
সুনামগঞ্জ থেকে তাহিরপুর উপজেলা সদরে যাওয়া যায়। তাহিরপুর থেকে টাঙ্গুয়ার হাওরে নৌকা বা ট্রলারযোগে যাওয়া যায়। এছাড়াও, বর্ষাকালে নৌকাই যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম। তাছাড়া বর্ষাকালে সুনামগঞ্জ হতে সরাসরি টাঙ্গুয়া হাওরে যাওয়া যায়। |
|
৬ | ডলুরা স্মৃতিসৌধ |
ডলুরা যেতে হলে, প্রথমে সুনামগঞ্জ শহরের নবীনগর থেকে খেয়া ঘাটের মাধ্যমে সুরমা নদী পার হয়ে হালুয়াঘাট যেতে হবে। এরপর, হালুয়াঘাট থেকে রিকশা বা টেম্পু দিয়ে ৫-৬ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে ডলুরা গ্রামে পৌঁছানো যাবে। এটি ভারতীয় সীমান্তের কাছাকাছি অবস্থিত |
শহরের নবীনগর নামক স্থান থেকে সুরমা নদী খেয়া যোগে পার হয়ে হালুয়াঘাট থেকে অথবা শহরের বালু মাঠ নৌকা ঘাট থেকে ইঞ্জিন নৌকা যোগে হালুয়াঘাট থেকে রিক্সা অথবা টেম্পু যোগে ৫/৬ কিঃ মিঃ পথ অতিক্রম করে ভারতীয় সীমান্তের কাছাকাছি ডলুরা নামক স্থানে পৌঁছতে হয়। রিক্সাভাড়া ৫০ টাকা, টেম্পু ভাড়া ২০ টাকা। |
0 |
৭ | ডিসি পার্ক, সুনামগঞ্জ |
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার হালুয়ারঘাট এর নদী তীরবর্তী স্থানে |
সুনামগঞ্জ শহরের পুরাতন বাসস্টেশন হইতে সিএনজি যোগে হালুয়াঘাট নামক স্থানে যেতে হবে যেখানে ডিসি পার্কটি অবস্থিত। শহর হতে প্রায় ৪ কি:মি: দুরত্ব । |
মোঃ আলমগীর হোসেন মোবা-০১৭০০৫৮১৮২৮ |
৮ | পাইলগাও জমিদার বাড়ি |
সুনামগঞ্জ জেলায় জগন্নাথপুর উপজেলাধীন পাইলগাঁও ইউনিয়নের পাইলগাঁও গ্রামে ঐতিহ্যবাহী এ জমিদারীর অবস্থান। |
উপজেলা সদর হতে সড়ক পথে (জীপ/কার/সিএনজি/বাইক) |
0 |
৯ | পাগলা জামে মসজিদ, শান্তিগঞ্জ |
সুনামগঞ্জ জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম পাগলা ইউনিয়নের রায়পুর গ্রামে অবস্থিত |
সুনামগঞ্জ সদর থেকে অল্প সময়ে সড়ক পথে যাওয়া যায়। |
0 |
১০ | পাহাড় বিলাস |
সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় অবস্থিত একটি পর্যটন কেন্দ্র। এটি সুনামগঞ্জ পুরাতন বাসস্টেশন থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। |
সুনামগঞ্জ পুরাতন বাসস্টেশন হইতে সিএনজি, হোন্ডা অথবা লেগুনা যোগে যা্ওয়া যায়। পুরাতন বাসস্টেশন হইতে পাহাড় বিলাশের দুরত্ব ১২ কি:মি:। |
|
১১ | বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিম এর বাড়ি |
বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের বাড়ি সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার উজানধল গ্রামে অবস্থিত। এটি কালনী নদীর তীরে অবস্থিত।
|
দিরাই উপজেলা থেকে রিকশা, সিএনজি বা মোটর বাইকে করে সেখানে যাওয়া যায়। বর্ষাকালে নৌকা দিয়েও যাওয়া যায়। |
0 |
১২ | বারেকের টিলা |
সুনামগঞ্জ জেলায় তাহিরপুর উপজেলায় |
বর্ষায় সুনামগঞ্জ শহরের সাহেব বাড়ি নৌকা ঘাট হতে ইঞ্জিন নৌকা বা স্পিডবোট যোগে সরাসরি বারেকটিলা ও যাদুকাটায় যাওয়া যায়। সময় লাগবে ৪৫ মিনিট। খরচ হবে যাওয়া আসায় ৭-৮ হাজার টাকা। ইঞ্জিন নৌকায় খরচ হবে ২-৩ হাজার টাকা। সময় লাগবে ৩ ঘণ্টা। বছরের যেকোন সময় সুনামগঞ্জ বৈঠাখালি খেয়া ঘাট হতে মোটরসাইকেল যোগে সরাসরি যাদুকাটা ও বারেক টিলা যেতে সময় লাগবে ৪৫ মিনিটি, টাকা খরচ হবে জনপ্রতি ২০০টাকা। সরকারি বা বেসরকারি কোন উন্নত মানের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা না থাকায় সারাদিন ঘুরে ফিরে সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জ শহরে ফিরে যেতে পারেন। সেখানে রয়েছে আধুনিক রেস্ট হাউজ, হোটেল রেস্তোরাঁসহ অন্যান্য সুবিধা । |
|
১৩ | বাশতলা স্মৃতিসৌধ |
বাঁশতলা স্মৃতিসৌধটি সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নে অবস্থিত। এটি ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছাকাছি, জিরো পয়েন্টে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক স্থান। বিশেষভাবে, বাঁশতলা মুক্তিযুদ্ধের সময় ০৫নং সেক্টরের একটি সাব-সেক্টর ।
|
বাঁশতলা স্মৃতিসৌধে যেতে হলে আপনাকে প্রথমে সুনামগঞ্জ জেলা শহরে যেতে হবে। সুনামগঞ্জ থেকে দোয়ারাবাজার উপজেলা সদরে বাস বা অন্য কোনো পরিবহনে করে যেতে পারবেন। দোয়ারাবাজার থেকে বাংলাবাজার ইউনিয়নের দূরত্ব প্রায় ১২ কিলোমিটার। বাংলাবাজারে পৌঁছে, আপনি রিকশা, সিএনজি বা অন্য কোনো স্থানীয় যানবাহনে করে স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত যেতে পারেন। |
|
১৪ | বিকি বিল |
তাহিরপুর উপজেলার বাদাঘাট বাজারের পাশে কাশতাল গ্রামে অবস্থিত |
বিকি বিলে যেতে হলে প্রথমে সুনামগঞ্জ আব্দুজ জহুর সেতু হতে হোন্ডা অথবা সিএনজি যোগে তাহিরপুর উপজেলার বাদাঘাট বাজারে যেতে হবে। বাদাঘাট বাজার হতে অল্প কিছু হাটলেই বিকি বিল অবস্থিত। |
|
১৫ | মহেশখলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ |
মহিষখলা স্মৃতিসৌধটি সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা উপজেলার বংশীকুণ্ডা উত্তর ইউনিয়নে অবস্থিত। এটি মহিষখলা নদীর পূর্ব পাশে, মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টরের ১ নম্বর সাব-সেক্টর হিসাবে পরিচিত ছিল। |
মহিষখলা স্মৃতিসৌধ সুনামগঞ্জ জেলার বংশীকুন্ডা উত্তর ইউনিয়নে অবস্থিত। এই স্মৃতিসৌধে যেতে হলে, প্রথমে সুনামগঞ্জ জেলা শহরে যেতে হবে। সুনামগঞ্জ থেকে বাসে করে মধ্যনগর বাজারে যাবেন। মধ্যনগর থেকে মহিষখলা বাজার পর্যন্ত রিকশা বা অন্য কোনো স্থানীয় পরিবহনে করে যাওয়া যাবে। মহিষখলা বাজার থেকে স্মৃতিসৌধ খুব কাছেই অবস্থিত। |
|
১৬ | যাদুকাটা নদী |
সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলায় অবস্থিত। |
দেশের যে কোন স্থান থেকে বাস যোগে সুনামগঞ্জ এসে টেম্পু/সিএনজি/নৌকা যোগে যাদুকাটা নদীতে যাওয়া যায়। |
|
১৭ | রাধা রমন দত্ত এর সমাধি |
রাধা রমণ দত্তের বাড়ি বা তার সমাধিস্থল বাংলাদেশের সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার কেশবপুর গ্রামে অবস্থিত |
রাধা রমন দত্তের সমাধিটি জগন্নাথপুর উপজেলার নলুয়ার হাওরের পাশে অবস্থিত। এখানে পৌঁছানোর জন্য, প্রথমে সুনামগঞ্জে বাসযোগে আসতে হবে। এরপর, সুনামগঞ্জ থেকে টেম্পু বা সিএনজি অথবা নৌকা যোগে জগন্নাথপুর উপজেলা সদরে যেতে হবে। উপজেলা সদর থেকে সমাধিটি খুব বেশি দূরে নয়, তাই রিকশা বা অন্য কোনো স্থানীয় পরিবহনে করে সেখানে যাওয়া যাবে। |
0 |
১৮ | লাকমাছড়া |
তাহিরপুর উপজেলার টেকেরঘাট খনিজ প্রকল্পের পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত |
লাকমাছড়া যেতে হলে প্রথমে সুনামগঞ্জ এর আব্দুল জহুর সেতু (সুরমা ব্রিজ) অথবা নতুন ব্রীজ/আব্দুজ জহুর সেতুতে যেতে হবে। সেখান থেকে বাইকে করে লাউরের গড়, যাদুকাটা নদী, শিমুল বাগান, বারেক টিলা, এবং শহীদ সিরাজ লেক/চুনা পাথর হয়ে লাকমাছড়া যাওয়া যায়। আব্দুল জহুর সেতু থেকে সরাসরি লাকমাছড়ার মোটরবাইকে যাওয়া যায়। |
|
১৯ | শহিদ সিরাজ লেক (নীলাদ্রি লেক) |
তাহিরপুর উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের টেকেরঘাট এ অবস্থিত |
রুট প্ল্যান-১ সুনামগঞ্জ শহরের নতুন ব্রিজ এলাকায় টেকেরঘাট যাবার জন্য মোটর সাইকেল/সিএনজি ভাড়া পাবেন। যাত্রাপথে যাদুকাটা নদী পার হওয়ার সময় জনপ্রতি ৫ টাকা ও মোটর সাইকেলের জন্য ১০ টাকা ভাড়া দিতে হবে। সুনামগঞ্জ থেকে মোটর সাইকেলে লাউড়ের গড় পর্যন্ত আসতে ভাড়া লাগবে ২০০ টাকা। সেখান থেকে যাদুকাটা নদী পাড় হয়ে বারিক্কা টিলা থেকে ১২০ টাকা ভাড়ায় টেকেরঘাট যাবার মোটর সাইকেল পাবেন। উল্লেখ্য মোটরসাইকেল রিজার্ভ কিংবা ভাড়ার ক্ষেত্রে দু’জন ধরা হয়েছে। রুট প্ল্যান-২ সুনামগঞ্জ জেলার মধ্যনগর উপজেলা (পিপরা কান্দা ঘাট) থেকে বর্ষাকালে ট্রলার, স্পিডবোট বা নৌকা দিয়ে টেকেরঘাট যাওয়া যায়। আবার নেত্রকোণা থেকেও সরাসরি নৌকা বা ট্রলার ভাড়া করে টেকেরঘাট যাওয়া যায়। তবে শীতকালে নেত্রকোণা থেকে টেকেরঘাট যেতে মোটরসাইকেল ব্যবহৃত হয়। বর্ষাকালে সুনামগঞ্জ থেকে টাংগুয়ার হাওর হয়ে টেকেরঘাট যেতে পারবেন নৌকা নিয়ে। সুনামগঞ্জ নেমে সুরমা নদীর উপর নির্মিত বড় ব্রিজের কাছে লেগুনা/সিএনজি/বাইক করে তাহিরপুরে সহজেই যাওয়া যায়। তাহিরপুরে নৌকা ঘাট থেকে সাইজ ও সামর্থ্য অনুযায়ী নৌকা ভাড়া করে নিন। নৌকা ভাড়া করুন এইভাবে যে টাঙ্গুয়ার হাওর দেখে টেকেরঘাট যাবেন। |
|
২০ | শিমুল বাগান |
তাহিরপুর উপজেলার যাদুকাটা নদীর তীরবর্তী মানিগাঁও গ্রামে |
দেশের যে কোন স্থান হতে বাসযোগে সুনামগঞ্জ জেলা শহরে আসতে হবে। তারপর সুনামগঞ্জ শহর হতে সিএনজি, অটোরিক্সা, হোন্ডা ও বর্ষাকালে নৌকাযোগে শিমুল বাগানে যাওয়া যায় |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস